স্টাফ রিপোর্টার : সুইজারল্যান্ড সরকারের অর্থায়নে, যশোর পৌরসভা ও সুইসকন্ট্যাক্ট এর বাস্তবায়নাধীন প্রবৃদ্ধি প্রকল্পের “করোনাকালীন দুর্যোগ প্রতিরোধে” যশোরে লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরের জন্য ১লা জুলাই থেকে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও প্রতিকার কার্যক্রম শুরু করেছে।
২০১৮ সাল হতে প্রবৃদ্ধি প্রকল্প স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে যশোর লাইট ইঞ্জিনিয়ারি সেক্টরের সাথে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এদের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য কার্যক্রম হলো লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান সমুহের ব্যবসার হিসাব রণ ও ব্যবস্থাপনা সংক্রাস্ত দতা উন্নয়ন, কারখানার লেআউট ও কর্ম প্রদ্ধতির উন্নয়ন।
যশোরের অনেক উদ্যোক্তা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে করোনাকালীন সময়ে কল-কারখানা চালু করতে পারছিলেন না। এই পরিস্থিতিতে কারখানার উৎপাদন ও ব্যবসা বানিজ্য স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে , বিগত ১লা জুলাই হতে মালিক ও শ্রমিকদের জন্য করোনা ভাইরাস হতে রা পাওয়ার জন্য প্রবৃদ্ধি প্রশিণ ও সচেতনতা মুলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। ইতিমধ্যে প্রবৃদ্ধি একজন স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিয়েছে। তিনি ডিজিটাল প্রদ্ধতিতে ভিডিও কলের মাধ্যমে কারখানা গুলোর চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযাযী অনলাইনে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করবেন। তাতে করে কারখানাগুলোতে উৎপাদন প্রক্রিয়া পুনরায় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। করোনা প্রতিরোধ ও প্রতিকারে সুরা সামগ্রী বিতরন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন যশোর পৌরসভার মাননীয় প্যানেল মেয়র জনাব হাবিবুর রহমান চাকলাদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যশোর লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং এসোসিয়েশন সভাপতি জনাব আশরাফুল ইসলাম বাবু, সেক্রেটারী জনাব হারুন-অর-রশীদ, সমিতির নেতৃবৃন্দ, পৌর কাউন্সিলর এবং প্রবৃদ্ধি প্রকল্পের প্রতিনিধি। উল্লেখ্য যে, এই কর্মসূচীর মাধ্যমে, ১০০ টি কারখানায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে ব্যক্তিগত সুরা সামগ্রী বিতরন করা হয় যাতে কারখানাগুলো করোনা দূর্যোগকালীন পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারে।