যশোর প্রতিনিধি : যশোরের মণিরামপুরে আশরাফ হোসেন (২০) নামে এক তরুণ দিনমজুরের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দিবাগত ভোরে নিজ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করেন স্বজনরা।
এই ঘটনায় নিহতের চাচা আবুল কাশেম শুক্রবার সকালে মণিরামপুর থানায় অপমৃত্যু মামলা করেছেন।
আশরাফ হোসেন উপজেলার কুলটিয়া ইউনিয়নের দহকুলা গ্রামের আব্দুল মজিদ গাজীর ছেলে।
চাচা আবুল কাশেম জানান, তিনমাস আগে একই ইউনিয়নের পচামাগুরা গ্রামের জনৈক মুন্নি খাতুনকে ভালোবেসে বিয়ে করেন আশরাফ। বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রী একই খাটে শুয়েছিলেন। ভোর চারটার দিকে আশরাফকে আড়ায় ঝুলতে দেখে চিৎকার দেন মুন্নি। পরে স্বজনরা লাশ নামিয়ে আনেন।
স্বজনদের ধারণা, রাতে স্ত্রীর সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়েছে আশরাফের। পরে স্ত্রী ঘুমিয়ে গেলে আড়ার সঙ্গে ওড়না জড়িয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে নেহালপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক( এসআই) আতিকুজ্জামান বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে৷ রিপোর্ট আসলে মৃৃৃৃত্যুর সঠিক কারন জানা যাবে৷
বৃহস্পতিবার দিবাগত ভোরে নিজ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করেন স্বজনরা।
এই ঘটনায় নিহতের চাচা আবুল কাশেম শুক্রবার সকালে মণিরামপুর থানায় অপমৃত্যু মামলা করেছেন।
আশরাফ হোসেন উপজেলার কুলটিয়া ইউনিয়নের দহকুলা গ্রামের আব্দুল মজিদ গাজীর ছেলে।
চাচা আবুল কাশেম জানান, তিনমাস আগে একই ইউনিয়নের পচামাগুরা গ্রামের জনৈক মুন্নি খাতুনকে ভালোবেসে বিয়ে করেন আশরাফ। বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রী একই খাটে শুয়েছিলেন। ভোর চারটার দিকে আশরাফকে আড়ায় ঝুলতে দেখে চিৎকার দেন মুন্নি। পরে স্বজনরা লাশ নামিয়ে আনেন।
স্বজনদের ধারণা, রাতে স্ত্রীর সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়েছে আশরাফের। পরে স্ত্রী ঘুমিয়ে গেলে আড়ার সঙ্গে ওড়না জড়িয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে নেহালপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক( এসআই) আতিকুজ্জামান বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে৷ রিপোর্ট আসলে মৃৃৃৃত্যুর সঠিক কারন জানা যাবে৷