উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ নড়াইলে নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করে জীবন পার করতে চান নড়াইলের সদর
উপজেলার ভদ্রবিলা ইউনিয়নের ঝিকিরা গ্রামের শেখ আশরাফুল ইসলামের স্ত্রী
মোছাঃ রেখা পারভীন। ইতিমধ্যে অসহায় নির্যাতিত নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ
করার স্বীকৃতি স্বরুপ পেয়েছেন ২০১৯ সালে ব্রীটিশ কাউন্সিল কর্তৃক ডড়সবহ
ঊহঃবৎঢ়ৎবহবংিবংযরঢ় ঘবঃড়িৎশরহম ঊাবহ ঞৎধরহরহম চৎড়মৎধস এর পুরস্কার।২০১৭
সালে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ও বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষে সদর
উপজেলার শ্রেষ্ঠ জয়িতা এর পুরস্কার। ২০১৬ সালে বাচতে শেখা কর্তৃক সেরা
ভলেন্টিয়ার মোটিভেটর পুরস্কার। ২০১১ সালে মানুষের জস্য সংগ্রামে শফথে
মানবাধিকার পুরস্কার।
রেখা পারভীন বলেন,ভদ্রবিলা নারী ও শিশু অধিকার সংস্থা ও সূর্য্যরে আলো
সমাজ উন্নয়ন সমিতির সভানেত্রী হিসাবে আমি চাই সমাজে কোন নারী ও শিশু
নির্যাতন থাকবেনা। সমাজে সকলে সুস্থ্য ভাবে বসবাস করতে পারবে। আমি অসহায়
৫ জন শিক্ষার্থীকে এস এস সি পরিক্ষা দেওয়ার ব্যাবস্থা করিয়ে দিয়েছি বাচতে
শেখার কাছ থেকে। যৌতুকের বলি পারুল হত্যা,নিলুফা হত্যা রতœা সিকদার
হত্যার ন্যায্য বিচারের জন্য কাজ করেছি এবং আসামীরা বিভিন্ন মেয়াদে
শাস্তি পেয়েছে। এ ছাড়া ও অনেক নারী পাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে অসহায়
নারী কে উদ্ধার করতে পেরেছি। অনেক নারীদের দেনমোহরের টাকা শালিশের
মাধ্যমে ন্যায্য পাওনা আদায় করিয়ে দিতে পেরেছি। প্রশাসনের সহযোগিতায় অনেক
বাল্য বিবাহ বন্ধ করেছি এবংং অবিভাবকদের সচেতন করিয়েছি। তিনি আক্ষেপ করে
আরো বলেন বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে আমার জীবন হুমকির মধ্যে পড়েছে। ঘরের
মধ্যে আটকিয়ে রেখেছে। অনেকে আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। পা কেটে ফেলতে
চেয়েছে। ঝরে পড়া শিশুদের অভিবাবকদের বুঝিয়ে স্কুলে পাঠিয়েছি। উপবৃত্তির
ব্যাবস্থা করিয়েছি। প্রকৃত হতদরিদ্র অসহায়দের বিধবা ভাতা,বয়স্ক
ভাতা,প্রতিবন্ধি ভাতার ব্যাবস্থা করিয়ে দিতে সহযোগিতা করিয়েছি চেয়ারম্যান
মেম্বর সমাজ সেবার মাধ্যমে। স্বাস্থ্য সেবার জন্য হাসপাতালে অসহায়
রুগিদের এনে চিকিৎসার ব্যাবস্থা করিয়েছি।
আমার দাবি আমার এসব সেবা মূলক কাজ করার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা যাতে করে
নিরাপদে সকল হুমকি ধামকি উপেক্ষা করে আমরণ কাজ করতে পারি।
উপজেলার ভদ্রবিলা ইউনিয়নের ঝিকিরা গ্রামের শেখ আশরাফুল ইসলামের স্ত্রী
মোছাঃ রেখা পারভীন। ইতিমধ্যে অসহায় নির্যাতিত নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ
করার স্বীকৃতি স্বরুপ পেয়েছেন ২০১৯ সালে ব্রীটিশ কাউন্সিল কর্তৃক ডড়সবহ
ঊহঃবৎঢ়ৎবহবংিবংযরঢ় ঘবঃড়িৎশরহম ঊাবহ ঞৎধরহরহম চৎড়মৎধস এর পুরস্কার।২০১৭
সালে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ও বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষে সদর
উপজেলার শ্রেষ্ঠ জয়িতা এর পুরস্কার। ২০১৬ সালে বাচতে শেখা কর্তৃক সেরা
ভলেন্টিয়ার মোটিভেটর পুরস্কার। ২০১১ সালে মানুষের জস্য সংগ্রামে শফথে
মানবাধিকার পুরস্কার।
রেখা পারভীন বলেন,ভদ্রবিলা নারী ও শিশু অধিকার সংস্থা ও সূর্য্যরে আলো
সমাজ উন্নয়ন সমিতির সভানেত্রী হিসাবে আমি চাই সমাজে কোন নারী ও শিশু
নির্যাতন থাকবেনা। সমাজে সকলে সুস্থ্য ভাবে বসবাস করতে পারবে। আমি অসহায়
৫ জন শিক্ষার্থীকে এস এস সি পরিক্ষা দেওয়ার ব্যাবস্থা করিয়ে দিয়েছি বাচতে
শেখার কাছ থেকে। যৌতুকের বলি পারুল হত্যা,নিলুফা হত্যা রতœা সিকদার
হত্যার ন্যায্য বিচারের জন্য কাজ করেছি এবং আসামীরা বিভিন্ন মেয়াদে
শাস্তি পেয়েছে। এ ছাড়া ও অনেক নারী পাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে অসহায়
নারী কে উদ্ধার করতে পেরেছি। অনেক নারীদের দেনমোহরের টাকা শালিশের
মাধ্যমে ন্যায্য পাওনা আদায় করিয়ে দিতে পেরেছি। প্রশাসনের সহযোগিতায় অনেক
বাল্য বিবাহ বন্ধ করেছি এবংং অবিভাবকদের সচেতন করিয়েছি। তিনি আক্ষেপ করে
আরো বলেন বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে আমার জীবন হুমকির মধ্যে পড়েছে। ঘরের
মধ্যে আটকিয়ে রেখেছে। অনেকে আমাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। পা কেটে ফেলতে
চেয়েছে। ঝরে পড়া শিশুদের অভিবাবকদের বুঝিয়ে স্কুলে পাঠিয়েছি। উপবৃত্তির
ব্যাবস্থা করিয়েছি। প্রকৃত হতদরিদ্র অসহায়দের বিধবা ভাতা,বয়স্ক
ভাতা,প্রতিবন্ধি ভাতার ব্যাবস্থা করিয়ে দিতে সহযোগিতা করিয়েছি চেয়ারম্যান
মেম্বর সমাজ সেবার মাধ্যমে। স্বাস্থ্য সেবার জন্য হাসপাতালে অসহায়
রুগিদের এনে চিকিৎসার ব্যাবস্থা করিয়েছি।
আমার দাবি আমার এসব সেবা মূলক কাজ করার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতা যাতে করে
নিরাপদে সকল হুমকি ধামকি উপেক্ষা করে আমরণ কাজ করতে পারি।