দেবহাটার ঢেপুখালী এলাকায় সরকারী খাসজমি বিভিন্ন ভাবে বিক্রয়ের বিরুদ্ধে  অভিযোগ উঠেছে

0
216
আবুল হাসান দেবহাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধিঃবিভিন্ন কৌশাল খাটিয়ে  সরকারী খাসজমি বিক্রয় করে বহু টাকা কামাই ও দোকান সহ-বিভিন্ন ব্যবসার অভিযোগ উঠেছে। সাতক্ষীরার কালীগঞ্জও শ্যামনগর উপজেলার কুরবান   আলীর পুত্র রব্বানী। সে দেবহাটা উপজেলার নাওয়াপাড়া ইউনিয়নের ঢেপুখালী এলাকার বাসীন্দা।সে ১৯৯৪ সালে মৃত জায়দার আবাদে এসে সরকারী খাসজমি দখল করে ও জায়দার আবাদে  বাসীন্দা হয়ে বসবাস করতে থাকে।কৌশাল করে জায়দারবাদে জমি বিক্রি করে দিয়ে  ২০১২ সালের দিকে সুযোগ বুঝে ঢেপুখালী এলাকায় ভুমীহিন নামে অবস্তান করে বলে জানা যায়।ঢেপুখালীতে তার জমি প্রায় পৌনি( ০৫) বিঘা ।তার জমির পশ্চিম কোনায় পাকা বিল্ডীং করেছে। ওই জমি বিক্রয়ের পাইতারা চালাচ্ছে বলে জানা যায়।সরজমিনে যেয়ে এলাকার কয়েক জন ব্যাক্তির উপুস্থিতে রব্বানীর কাছে তার জমি বিক্রয়ের বিষয় জানতে চাওয়া হয়।এসময় তিনি বলেন, আমি কারোর কাছে কোন জমি বিক্রি করি নি।কেউ যদি কোন দিন জানতে পারে জমি বিক্রি করা হয়েছে এর বিনিময় তাকে যাহা করা হবে তাই সে মেনে নিবেন এমনই জানান। গোপন সুত্রে জানা যায় -নিকটস্থ্য আঃসালামের ভাইরা ভায়ের কাছে ১৮ লাক টাকা মুল্যে জমি বিক্রয় করবেন, এই সুত্রে ৭ লাক টাকা বাইনা নিয়েছে রব্বানী এমনই জানা যায়।রব্বানীর কাছে  জমি বিক্রয়ের বিষয় জানতে চাইলে বলেন আমি কোন জমি বিক্রি করি নাই। রব্বানী মিথ্যা কথা বললে ওপারুলিয়ার খলীশাখালী এলাকার আবু মুছার পুত্র শাহা-আলম।তিনি রব্বানীর গোপন কথা ফাস করলেন সংবাদ কমীর সাথে। সে ওই সালামের পক্ষে সংবাদ কমীর সাথে যোগাযোগ করে এবং জমি বিক্রির বিষয় বলেন,আমরা কিন্তেছী। সংবাদ প্রকাশ করা হবে কি না জানতে চেয়ে শাহা আলম মরিয়া।রব্বানী অস্বীকার করে বলেন আমি জমি বিক্রি করি নাই, শাহা আলম বলছে আমরা ওই জমি নিয়েছি।তবে কার জমি কে বিক্রি করছে।  শাহা আলমের দাবী ১৫ দিন পর সংবাদ লেখার।  রব্বানী যে জমিতে বসবাস করে এই জমি বাবুদের ছিলো। বাবুদের কাছ থেকে সখিপুরের মৃত আঃসালাম চেয়ারম্যান নেই।পরে ওই জমি রব্বানী ক্রয়করে। ঢেপুখালী এলাকার ফয়জুলের মাধ্যমে। জমির কাগজও খতিয়ান সহ সে কোন কিছুই দেখাতে পারিনি।তিনি বলেন আমার কাছে জমির কোন কিছুই নেই বলে সংবাদ কমীকে জানান।তিনি আরো জানান,সব কাগজ ফয়জুলের কাছে।কতটাকার জমি রব্বানী তাউ জানেন না।ওই জমি ১৮ লাক টাকা মুলে বিক্রয়ের কাজে দৌড়ঝাঁপ।   অনেকেই জানায়,সরকারী খাসজমি বিক্রয়ের চেষ্টায় রব্বানী।গাজীরহাট বাজারে সে বড়একজন দোকান ব্যবসায়ী।তার অবৈধ জমি ব্যবসার সাথে থাকতে পারে অনেক অবৈধ ব্যাক্তিরা। সে কাউকে পরোয়া করে না বলে এমনই জানা যায়। সে ঠান্ডামাথায় কৌশালে সরকারী জমি বিক্রয় কারী বলে জানা যায়।বিশ্বাস্থ্য সুত্রে জানা গেছে, কালাবাড়ীয়া নামক এলাকায় তিন বিঘার মত রিকডীয় জমি রয়েছে।সেই জমি লিচ দেওয়া রয়েছে।সেখান থেকে বছরে হারির টাকা আদায় করেন এমনই জানা গেছে। রেকডীয় জমি বিক্রয়ের নামে খুবিই কৌশালে সরকারী খাসজমি বিক্রয় করে তার বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ উঠেছে।তাই তার জন্মস্থান সহ-তার সকল বিষয় খোজ খবর নিতে সচেতন মহুলের পক্ষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করা হলো।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here