বেনাপোল প্রতিনিধি :-মুজিব বর্ষের অজ্ঞিকার নিরাপদ সবজি উপহার কৃষি হবে দূর্বার স্লোগানে বৃহত্তর কৃষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় হলুদ প্রদর্শনী মাঠ দিবস ও গ্রামীন ঐতিহ্য নানান রকম বাহারী পিঠা উৎসব অনুষ্টিত হয়েছে। শার্শা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের সিআইজি সদস্যরা পিঠামেলায় ও মাঠ দিবসে অংশ গ্রহন করেন। গাছে নিচে ছায়াতলে বাড়ীর পাশে করা যায় মসল্লা জাতীয় ফসল হলুদ চাষ। উৎপাদন ও বিপনন ও ব্যাবহার বিষয়ে বেনাপোলের পোড়াবাড়ী নারানপুরে একদিনের কর্মশালা মাঠ দিবস অনুষ্টিত হয়েছে।
মাঠ দিবসে শার্শার ২শতাধিক কৃষক,কৃষানী অংশগ্রহন করেন। হলুদের ব্যাবহারও উপকার বিষয়ে বক্তব্য রাখেন কৃষি কর্মকর্তারা। আগামীতে হলুদ বিদেশ থেকে আমদানি নয় উৎপাদন বাড়িয়ে রফতানির আশা করেন বক্তারা।
শার্শা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের আয়োজনে শনিবার বিকালে যশোর জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর খামার বাড়ী ঢাকা মহা পরিচালক ড: মো: আসাদুল্লাহ,কৃষিবিদ ড: মো: আজাহার আলী পরিচালক উদ্ভিদ সংগ নিরোদ কেন্দ্র ঢাকা। পার্থ প্রতিম শাহ অতিরিক্ত পরিচালক কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর যশোর। সুব্রত কুমার চক্রবর্তী উপ পরিচালক উদ্ভিদ সংগ নিরোদ কেন্দ্র বেনাপাল। বৃহত্তর কৃষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালক রুহুল কবির, স্বাগত বক্তব্য রাখেন,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সৌতম কুমার শীল প্রমুখ।
সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন উন্নয়ন শীল দেশ গঠনে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে কাজ করছেন সরকার। দেশে ৭লাখ মে:টন হলুদের চাহিদার বিপরিতে উৎপাদন হয় ৪৬মে:টন হলুদ। শার্শা কৃষকদের হলুদ চাষ বৃদ্ধিতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন কৃষি কর্মকর্তারা। নিরাপদ শষ্য ও সবজি উৎপাদনের উপরে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এজন্য বহু ঔষধীগুনে সদ্ধৃদ্ধ হলুদ চাষে,উৎপাদন ও ব্যাবহারের উপর কৃষকের এগিয়ে আসার আহব্বান জানান তিনি।
Home
খুলনা বিভাগ মাঠ দিবসে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের হলুদ চাষে সাফল্যের আশা। বেনাপোলে...