ডুমুরিয়া উপজেলায় যত্রতত্র ঝুঁকিপূর্ণ এলপি গ্যাস খুচরা বিক্রয় হচ্ছে বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ ছাড়াই ।

0
460

কোমল রাহা,স্টাপ রিপোর্টার,ডুমুরিয়া,খুলনাঃডুমুরিয়ায় খুচরা এলপি গ্যাস বিক্রেতারা বিদ্যমান আইনের তোয়াক্কা না করেই বিক্রয় করছে এলপি গ্যাস ।তারা বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ ছাড়াই বেশিরভাগ বিক্রেতারা ঝুঁকিপূর্ণ এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে অথচ ঝুঁকিপূণ এ ব্যবসা পরিচালনার জন্য নেই যথাযথ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ।এলপি গ্যাস বিক্রয়কারী ডিলাররা বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ নিলেও ,খুচরা বিক্রেতারা সিলিন্ডারে মজুদে আইন মানছেনা ।সাধারণ ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে চলছে ঝুঁকিপূর্ণ এ ব্যবসা ।ঝুঁকি জেনেও তারা সনদ ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছাড়াই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ।এক্ষেত্রে আইনের কিছুটা ফাঁক দিয়ে তারা ব্যবসা পরিচালনা করছে ।যদিও আইন অনুযায়ী ১০ টি এলপি গ্যাসপূর্ণ সিলি-ার রাখলে যে কোন ব্যবসায়ীর বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ নেয়া বাধ্যতামূলক নয় ।ডুমুরিয়া,খর্নিয়া,শাহাপুর,চুকনগর বাজার ঘুরে দেখাযায় হার্ডওয়্যার সামগ্রী বিক্রেতা,সিমেন্ট,মনিহার,ইলেকট্রনিক্স ,মুদি দোকানে বিক্রয় হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ এলপি গ্যাস ।এলপি গ্যাস এক ধরণের দাহ্য পদার্থ ।এ পদার্থ মজুদে সংখ্যায় দিয়ে বিবেচনা না করে ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য পদার্থ বিবেচনা করে নতুন আইন করা প্রয়োজন ।এ ঝুঁকিপূর্ণ দাহ্য পদার্থ পরিহনে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় নসিমন,করিমনের মত যানবাহন । এলপি গ্যাস বিক্রেতারাদের সাথে কথা বলে জানাযায় যে বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ নিতে অনেক রকমের কাগজপত্র প্রয়োজন হয়, ফলে তারা সনদ নিতে আগ্রহী না । আইন অনুযায়ী ১০ টি এলপি গ্যাসপূর্ণ সিলি-ার রাখার আইন আছে বলে তারা এলপি গ্যাস বিক্রয় করে থাকেন ।দেশে এলপি গ্যাস উৎপাদন ও বিপণনকারক প্রতিষ্ঠারেন ডিলারশিপ নেয়ার জন্য যে কোনো ব্যবসায়ীকে বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে সনদ নেয়া বাধ্যতামূলক ।তাদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এলপি গ্যাসসহ সিলিন্ডার নিয়ে বিক্রয় করে থাকনে । বিস্ফোরক অধিদপ্তরেরে ১০টি সিলিন্ডার রাখার বিধি খুবই অন্যায়,যেহেতু এটি একটি বিস্ফোরক জাতীয় পন্য ,তাই সকল প্রকার ব্যবসায়ীর সনদ নিয়ে ব্যবসা করা উচিত ।তা না হলে ঘটতে পারে যে কোন ধরণের দুর্ঘটনা ,হারিয়ে যেতে পারে অনেক তরতাজা প্রান ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here