প্রখ্যাখ জ্যোতি বসুর পৈতৃক বসত ভিটা 

0
111
উজ্জ্বল রায়, নিজস্ব প্রতিবেদক : জ্যোতি বসুর পৈতৃক বসত ভিটা টি বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার বারদী ইউনিয়নের বারদী গ্রামের চৌধুরী পাড়ায় অবস্থিত।
তাঁর জন্ম ৮ জুলাই ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে। জ্যোতি বসু ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি CPI (M) দলের সদস্য ছিলেন। ১৯৭৭-২০০০  সাল পর্যন্ত একটানা তেইশ  বছর জ্যোতি বসু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই ছিলেন ভারতের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী। জ্যোতি বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল বর্তমান এই বারদী গ্রামে।
জ্যোতি_বসুর জন্ম পশ্চিমবঙ্গে  হলেও, বারদীর চৌধুরী পাড়ায় কেটেছে তার শৈশবের কিছু  সময়।
জ্যোতি বসুদের এই বাড়িটি মূলত তার মায়ের বাবার বাড়ি  ছিল। জ্যোতি বসুর নানা শরৎ চন্দ্র দাস ও নানী খিরদা সুন্দরীর একমাত্র সন্তান ছিলেন জ্যোতি বসুর মা হেমলতা বসু। বাবা-মার সূত্রে এই বাড়ির মালিক হন হেমলতা বসু। ডাক্তার নিশিকান্ত বসুর সঙ্গে হেমলতা বসুর বিয়ে হয়। বিয়ের সূত্রে স্ত্রীর সুবাদে এই বাড়ির মালিক হন জ্যোতি বসুর বাবা ডাক্তার নিশিকান্ত বসু।
দুই  একর চার শতাংশ জমির এক কোনে ছোটো ও সুন্দর এই দ্বিতল ভবন নির্মাণ করানো হয় ১৯২২ সালে। ভবনের এক পাশে একটি লেখা থেকে জানা যায় জ্যোতি বসুর বাবা মা এই বাড়িটি ১৩২৯ বাংলা সালের তের অগ্রহায়ণ পাঁচু ওস্তাগারকে দিয়ে তৈরি করিয়েছিলেন। ভবনের নিচ তলায় রয়েছে দুটি শোবার ঘর, একটি বৈঠকখানা ও দ্বিতীয় তলায় রয়েছে দুটি শোবার ঘর এবং প্রবেশ পথের উপরে একটি বারান্দা।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন জ্যোতি বসু ১৯৮৭ সালে ও ১৯৯৭ সালে  তার পরিবার নিয়ে বারদীতে তার পৈতৃক ভিটা টি দেখতে এসেছিলেন।
১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় জ্যোতি বসু তার এই পৈতৃক ভিটা টি  পাঠাগারে রূপান্তরিত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন । ৯৫ বছর বয়সে নিউমোনিয়া য় আক্রান্ত হয়ে ২০১০ সালে  অসুস্থতায় তিনি মারা যান। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমানে ভবনটির পাশেই একটি পাঠাগার ও সুবিশাল সেমিনার হল তৈরি করা হয়েছে। কালচারাল মিনিস্ট্রি  পুরাকীর্তি বিভাগের তত্ত্বাবধানে বাড়িটি সংস্কার ও সংরক্ষণ করা হয়।
শৈশবে  জ্যোতি বসু তার পৈতৃক ভিটাতে  থাকাকালীন তার দেখাশোনা করতেন আয়াতুন নেছা নামে এক মহিলা। পরবর্তী সময়ে বাড়িটির দেখাশোনার দায়িত্ব পান আয়াতুন নেছা ও তার ছেলে হাবিবুল্লা। বর্তমানে বাড়িটি দেখাশোনা করছেন আয়াতুন নেছার নাতি ইউসুফ আলী ও ফকির মাহামুদ। বাড়ির পিছনের দিকের দরজা তারা ব্যবহার করেন এখন। বারদী ইউনিয়নের বারদী গ্রামের চৌধুরী পাড়ায় অবস্থিত।
তাঁর জন্ম ৮ জুলাই ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে।
জ্যোতি বসু ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি CPI (M) দলের সদস্য ছিলেন। ১৯৭৭- ২০০০  সাল পর্যন্ত একটানা তেইশ  বছর জ্যোতি বসু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই ছিলেন ভারতের দীর্ঘতম মেয়াদের মুখ্যমন্ত্রী। জ্যোতি বসু পরিবারের আদিনিবাস ছিল বর্তমান এই বারদী গ্রামে।
জ্যোতি_বসুর জন্ম পশ্চিমবঙ্গে  হলেও, বারদীর চৌধুরী পাড়ায় কেটেছে তার শৈশবের কিছু  সময়।
জ্যোতি বসুদের এই বাড়িটি মূলত তার মায়ের বাবার বাড়ি  ছিল। জ্যোতি বসুর নানা শরৎ চন্দ্র দাস ও নানী খিরদা সুন্দরীর একমাত্র সন্তান ছিলেন জ্যোতি বসুর মা হেমলতা বসু। বাবা-মার সূত্রে এই বাড়ির মালিক হন হেমলতা বসু। ডাক্তার নিশিকান্ত বসুর সঙ্গে হেমলতা বসুর বিয়ে হয়। বিয়ের সূত্রে স্ত্রীর সুবাদে এই বাড়ির মালিক হন জ্যোতি বসুর বাবা ডাক্তার নিশিকান্ত বসু।
দুই  একর চার শতাংশ জমির এক কোনে ছোটো ও সুন্দর এই দ্বিতল ভবন নির্মাণ করানো হয় ১৯২২ সালে। ভবনের এক পাশে একটি লেখা থেকে জানা যায় জ্যোতি বসুর বাবা মা এই বাড়িটি ১৩২৯ বাংলা সালের তের অগ্রহায়ণ পাঁচু ওস্তাগারকে দিয়ে তৈরি করিয়েছিলেন। ভবনের নিচ তলায় রয়েছে দুটি শোবার ঘর, একটি বৈঠকখানা ও দ্বিতীয় তলায় রয়েছে দুটি শোবার ঘর এবং প্রবেশ পথের উপরে একটি বারান্দা।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন জ্যোতি বসু ১৯৮৭ সালে ও ১৯৯৭ সালে  তার পরিবার নিয়ে বারদীতে তার পৈতৃক ভিটা টি দেখতে এসেছিলেন।
১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় জ্যোতি বসু তার এই পৈতৃক ভিটা টি  পাঠাগারে রূপান্তরিত করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন । ৯৫ বছর বয়সে নিউমোনিয়া য় আক্রান্ত হয়ে ২০১০ সালে  অসুস্থতায় তিনি মারা যান। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বর্তমানে ভবনটির পাশেই একটি পাঠাগার ও সুবিশাল সেমিনার হল তৈরি করা হয়েছে। কালচারাল মিনিস্ট্রি  পুরাকীর্তি বিভাগের তত্ত্বাবধানে বাড়িটি সংস্কার ও সংরক্ষণ করা হয়।
শৈশবে জ্যোতি বসু তার পৈতৃক ভিটাতে  থাকাকালীন তার দেখাশোনা করতেন আয়াতুন নেছা নামে এক মহিলা। পরবর্তী সময়ে বাড়িটির দেখাশোনার দায়িত্ব পান আয়াতুন নেছা ও তার ছেলে হাবিবুল্লা। বর্তমানে বাড়িটি দেখাশোনা করছেন আয়াতুন নেছার নাতি ইউসুফ আলী ও ফকির মাহামুদ। বাড়ির পিছনের দিকের দরজা তারা ব্যবহার করেন এখন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here