উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি : বৃস্টিকে উপেক্ষা করে শত শত কৃঞ্চভক্ত রাম নাম শুনতে নামযঞ্জানুষ্ঠানে উপস্থিত হন। শত বছরের পুরানো এই যঞ্জানুষ্ঠানে স্থান সংকুলান না হওয়ায়কেউবা রাস্তার ওপর দাড়িয়ে আবার কেউবা মন্দিরের টিনের ছাউনির নিচে বসেছেন। রামনাম শুনতে শুনতে অনেকের চোখে জল ঝরাচ্ছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় এমন দৃশ্য দেখা গেছে সদর উপজেলার সীতারামপুর গ্রামের
নামযঞ্জানুষ্ঠানে। এখানকার কৃঞ্চভক্তরা প্রতি বছরের মত এবারও ২৪
প্রহরব্যাপী নামযঞ্জানুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
যঞ্জানুষ্ঠানের সভাপতি বিপ্লব পোদ্দার জানান,শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রায়
১০০ বছর ধরে এখানে নামযঞ্জানুষ্ঠান হয়ে আসছে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি
বলেন,সবই ঠাকুরের কৃপায় কৃঞ্চ ভক্তদের অনুদান এবং প্রশাসনের সার্বিক
সহযোগিতায় এত বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান আমরা করে আসছি। তিনি বলেন,আমাদের পূর্ব
পুরুষরাও এই মন্দিরে যঞ্জানুষ্ঠান করেছেন। তারই ধারাবাহিকতা আমরা ধরে
রাখার চেষ্টা করছি।
তিনি বলেন,যঞ্জানুষ্ঠানে দেশের নাম করা কীর্ত্তণীয়া দল এতে অংশ নেয়।
দলগুলো হচ্ছে খুলনার ঠাকুর গোপাল সম্প্রদায়,সাতক্ষীরার পার্থ সারথি সম্প্রদায়,ও নবরতœ সম্প্রদায়, বাগেরহাটের নন্দগোপাল সম্প্রদায়,আশাশুনির অষ্টসখি সম্প্রদায়,যশোরের প্রভুভক্ত সম্প্রদায়,এবং সীতারামপুরের হরিমন্দির সম্প্রদায়।
নামযঞ্জানুষ্ঠানে। এখানকার কৃঞ্চভক্তরা প্রতি বছরের মত এবারও ২৪
প্রহরব্যাপী নামযঞ্জানুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
যঞ্জানুষ্ঠানের সভাপতি বিপ্লব পোদ্দার জানান,শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রায়
১০০ বছর ধরে এখানে নামযঞ্জানুষ্ঠান হয়ে আসছে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি
বলেন,সবই ঠাকুরের কৃপায় কৃঞ্চ ভক্তদের অনুদান এবং প্রশাসনের সার্বিক
সহযোগিতায় এত বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান আমরা করে আসছি। তিনি বলেন,আমাদের পূর্ব
পুরুষরাও এই মন্দিরে যঞ্জানুষ্ঠান করেছেন। তারই ধারাবাহিকতা আমরা ধরে
রাখার চেষ্টা করছি।
তিনি বলেন,যঞ্জানুষ্ঠানে দেশের নাম করা কীর্ত্তণীয়া দল এতে অংশ নেয়।
দলগুলো হচ্ছে খুলনার ঠাকুর গোপাল সম্প্রদায়,সাতক্ষীরার পার্থ সারথি সম্প্রদায়,ও নবরতœ সম্প্রদায়, বাগেরহাটের নন্দগোপাল সম্প্রদায়,আশাশুনির অষ্টসখি সম্প্রদায়,যশোরের প্রভুভক্ত সম্প্রদায়,এবং সীতারামপুরের হরিমন্দির সম্প্রদায়।