নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ নড়াইলের পল্লীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্ত্রীকে বেধড়ক মারপীট। স্বামীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এলাকাবাসীরনড়াইল সদর উপজেলার মুলিয়া ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা
গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাষন্ড স্বামী শংকর রায় তার স্ত্রীকেবেধড়ক মারপীট করেছেন। উ
গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাষন্ড স্বামী শংকর রায় তার স্ত্রীকেবেধড়ক মারপীট করেছেন। উ
এ মারপিটের ঘটনায় স্ত্রী সীমা রায় (২৭) গুরুতর আহতহয়েছেন।ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার সকালে। মারপিটের শিকার সীমা রায় জানান, শুক্রবার (৩ জুলাই) সকাল ৬টার দিকে তিনি
স্বামী শংকর রায়ের বাড়িতে গরুর খাবারের জন্য খড় কাটছিলেন।খড় কাটার সময়তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্বামী শংকর লাঠি দিয়ে তার পিঠে, হাতে এবংশরীরের গোপনস্থানে বেধড়ক পেটাতে থাকেন।অনেক কাকুতি-মিনতি করেও তিনিমারপিটের কবল থেকে রক্ষা পাননি।এক পর্যায়ে অসুস্থ্য হয়ে দৌঁড়ে তিনিপ্রতিবেশির বাড়িতে এসে উঠেন।সেখানেও মারতে পিছু নেয় বর্বর স্বামী শংকর।এসময় প্রতিবেশিরা এগিয়ে এলে নিবৃত্ত হয় শংকর।স্ত্রী নির্যাতনকারী শংকর ওইসময় স্ত্রীকে অকথ্য ভাষা দিয়ে শাসিয়ে দম্ভোক্তি দিয়ে বলে পরে তোকে মেরেফেললে কে ঠেকাবে দেখবো।বিষয়টি তিনি (সীমা) স্থানীয় মুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদেরচেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ অধিকারীকে জানান।ঘটনাটি জানার পর চেয়ারম্যানরবীন্দ্রনাথ অধিকারী ভবিষ্যতে সীমাকে মারপিটের ঘটনা আর যাতে না ঘটে সেব্যাপারে স্বামী শংকরকে সতর্ক করেন।
গৃহবধু সীমার কয়েকজন প্রতিবেশী নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিনিধিকেজানান, শংকর তুচ্ছ ঘটনায় তার স্ত্রী সীমা রায়কে বর্বোরোচিতভাবে শরীরেরবিভিন্ন স্থানে পিটিয়েছে।বর্তমান সভ্যতার যুগে এ ধরনের মারপিটকে কোনভাবেইমেনে নেয়া যায় না। নরপিচাস স্বামীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেনএলাকার নারী-পুরুষেরা।
স্বামী শংকর রায়ের বাড়িতে গরুর খাবারের জন্য খড় কাটছিলেন।খড় কাটার সময়তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্বামী শংকর লাঠি দিয়ে তার পিঠে, হাতে এবংশরীরের গোপনস্থানে বেধড়ক পেটাতে থাকেন।অনেক কাকুতি-মিনতি করেও তিনিমারপিটের কবল থেকে রক্ষা পাননি।এক পর্যায়ে অসুস্থ্য হয়ে দৌঁড়ে তিনিপ্রতিবেশির বাড়িতে এসে উঠেন।সেখানেও মারতে পিছু নেয় বর্বর স্বামী শংকর।এসময় প্রতিবেশিরা এগিয়ে এলে নিবৃত্ত হয় শংকর।স্ত্রী নির্যাতনকারী শংকর ওইসময় স্ত্রীকে অকথ্য ভাষা দিয়ে শাসিয়ে দম্ভোক্তি দিয়ে বলে পরে তোকে মেরেফেললে কে ঠেকাবে দেখবো।বিষয়টি তিনি (সীমা) স্থানীয় মুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদেরচেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ অধিকারীকে জানান।ঘটনাটি জানার পর চেয়ারম্যানরবীন্দ্রনাথ অধিকারী ভবিষ্যতে সীমাকে মারপিটের ঘটনা আর যাতে না ঘটে সেব্যাপারে স্বামী শংকরকে সতর্ক করেন।
গৃহবধু সীমার কয়েকজন প্রতিবেশী নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিনিধিকেজানান, শংকর তুচ্ছ ঘটনায় তার স্ত্রী সীমা রায়কে বর্বোরোচিতভাবে শরীরেরবিভিন্ন স্থানে পিটিয়েছে।বর্তমান সভ্যতার যুগে এ ধরনের মারপিটকে কোনভাবেইমেনে নেয়া যায় না। নরপিচাস স্বামীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেনএলাকার নারী-পুরুষেরা।