এম শাহীন চৌগাছা (যেশার) ॥ যশোরের চৌগাছা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও সিংহঝুলী ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান জনপ্রিয় নেতা আশরাফ হোসেন আশা’র আজ ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০২ সালের এই দিনে স্থানীয় বিএনপির চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা তাঁকে সিংহঝুলীর ঝাউতলা বাজারে প্রকাশ্যে হত্যা করে। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নিহতের পরিবার দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে।
জানাগেছে, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও সিংহঝুলী ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেন আশা’কে বিএনপির সন্ত্রাসীরা স্থানীয় ঝাউতলা বাজারে শত শত লোকের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। এ দিন সন্ধার একটু আগে আশরাফ হোসেন আশা ঝাউতলা বাজারে একটি চায়ের দোকানে বসে প্রয়োজনীয় কাজ সারছিলেন। এ সময় তাঁর সাথে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এলাকার চিহ্নিত বিএনপির নামধারী সন্ত্রাসীরা ভারী অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাউতলা বাজারের পিছনের চাতাল থেকে উঠে এসে এলাকা ঘিরে ফেলে। এরপর সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে কুপিয়ে আশরাফ হোসেন আশাকে ফেলে রেখে শ্লোগান দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা আশরাফ হোসেন আশার নিথর দেহ নিয়ে প্রথমে চৌগাছা হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু তার অবস্থার চরম অবনতি হলে অ্যাম্বুলেন্সে যশোর জেনারেল হাসপাতালের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু পথিমধ্যে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন। নিহত আশরাফ হোসেন আশা ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠাবান ও ন্যায়পরায়ন। এছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর অভিনিত যাত্রা, নাটক সে সময় ইটিভিতে বহুবার প্রচারিত হয়েছে। কবিতা আবৃত্তিতেও ছিলেন দক্ষ। তাঁর মৃত্যুর এতটি বছর কেটে গেলেও আজো মানুষ তাকে ভুলতে পারিনি।
এদিকে নানা ক্ষোভ আর কষ্ট নিয়ে আজ নিহত আশা’র ১৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে নিহতের বাসভবন জগন্নাথপুর গ্রামে কোরআন তেলওয়াত, দোয়া, ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
জানাগেছে, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও সিংহঝুলী ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেন আশা’কে বিএনপির সন্ত্রাসীরা স্থানীয় ঝাউতলা বাজারে শত শত লোকের সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। এ দিন সন্ধার একটু আগে আশরাফ হোসেন আশা ঝাউতলা বাজারে একটি চায়ের দোকানে বসে প্রয়োজনীয় কাজ সারছিলেন। এ সময় তাঁর সাথে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এলাকার চিহ্নিত বিএনপির নামধারী সন্ত্রাসীরা ভারী অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঝাউতলা বাজারের পিছনের চাতাল থেকে উঠে এসে এলাকা ঘিরে ফেলে। এরপর সন্ত্রাসীরা হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে কুপিয়ে আশরাফ হোসেন আশাকে ফেলে রেখে শ্লোগান দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা আশরাফ হোসেন আশার নিথর দেহ নিয়ে প্রথমে চৌগাছা হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু তার অবস্থার চরম অবনতি হলে অ্যাম্বুলেন্সে যশোর জেনারেল হাসপাতালের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু পথিমধ্যে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন। নিহত আশরাফ হোসেন আশা ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠাবান ও ন্যায়পরায়ন। এছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর অভিনিত যাত্রা, নাটক সে সময় ইটিভিতে বহুবার প্রচারিত হয়েছে। কবিতা আবৃত্তিতেও ছিলেন দক্ষ। তাঁর মৃত্যুর এতটি বছর কেটে গেলেও আজো মানুষ তাকে ভুলতে পারিনি।
এদিকে নানা ক্ষোভ আর কষ্ট নিয়ে আজ নিহত আশা’র ১৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে নিহতের বাসভবন জগন্নাথপুর গ্রামে কোরআন তেলওয়াত, দোয়া, ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।