দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার নবগঠিত ০৭নং চরবোরহান ইউনিয়নেরকার্যক্রম ২ বছরের অধিক সময় অতিক্রম করলেও রাস্তাঘাটের তেমন উন্নতিহয়নি। ইউনিয়নের লঞ্চ ঘাট থেকে শুরু করে চরশাহজালাল খেয়াঘাট পর্যন্ত১৩ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ৩ কিলোমিটার কার্পেটিং করা হয়। বাকীরাস্তা দিয়ে চলাচলে চরাঞ্চলবাসীর দূর্ভোগের যেন শেষ নেই। এর মধ্যে ০২কিলোমিটার হেরিংবন্ড রাস্তার কাজ শুরু হবে জেনেও হতাশইউনিয়নবাসী। কারন এই ১৩ কিলোমিটার প্রধান সড়কের মধ্যেলোকমান গাজীর খাল ও দক্ষিন চর শাহজালাল চাঁদপুরাখাল সহ ৩টি খালেনেই কোন সেতু। প্রতিনিয়ত জীবন ঝুকি নিয়ে বাঁশের সাকো
দিয়ে ৫ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১টি নি¤œ মাধ্যমিকবিদ্যালয়ের ০৩ শতাধিক শিক্ষার্থী সহ হাজারো ইউনিয়নবাসীকে পারহতে হয়। বর্ষাকালে খালে পানির ¯্রােতে মাঝে মাঝে বাঁশের সাকো
ভেঙ্গে গিয়ে ঘরবন্দি হয়ে পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সহ সাধারণমানুষজন। চরাঞ্চলের কৃষকদের উৎপাদিত পন্য হাটে বাজারে নিতে কিংবাঅসুস্থ্য কোন রোগীকে চিকিৎসার জন্য নিতে গিয়ে সীমাহীনদূভোর্গ পোহাতে হয়।এই বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নজির আহমেদ সরদার বলেন,ইউনিয়নে এখন ১৪ হাজারের বেশী মানুষ বসবাস করছে। ইউনিয়নেরএকমাত্র সড়ক চরবোরহান লঞ্চ ঘাট থেকে চরশাহজালাল খেয়াঘাট পর্যন্তগুরুত্বপূর্ণ ১৩ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষচলাচল করে। কিন্তু এই রাস্তার ০৩টি খালে কোন সেতু না থাকায় ইউনিয়নবাসীকে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাই সংশ্লিষ্ট মহলেরকাছে এলাকাবাসীর দাবী, যাতে ৩টি খালে অতি দ্রুত চলাচলের জন্যব্রীজের ব্যবস্থা করা হয়।